খুঁজুন
সোমবার, ১৬ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২রা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এডভোকেট এম.লোকমান শাহ্ হতে চান দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৮:১৫ পূর্বাহ্ণ
এডভোকেট এম.লোকমান শাহ্ হতে চান দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক কমিটি বিলুপ্তির পর দলের তৃণমূলে নতুন নেতৃত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা এবং গুঞ্জন চলছে। দলের হাই কমান্ডের উপর আস্থা রেখে কারা আসবেন নতুন নেতৃত্বে, এবং তারা কীভাবে দলের ভেতরের পরিস্থিতি সামাল দেবেন—এসব প্রশ্ন এখন কর্মী এবং সমর্থকদের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।

দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক কমিটি বিলুপ্ত করার সিদ্ধান্তের পর থেকেই তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। নতুন কমিটি যেকোনো মুহূর্তে ঘোষণা হতে পারে, তাই নেতা হওয়ার দৌড়ে প্রার্থীরা ঢাকার কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে ছুটছেন এবং তাদের সমর্থন লাভের চেষ্টা করছেন। বর্তমানে সভাপতির পদ এবং সাধারণ সম্পাদক বা সদস্য সচিবের পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম নিয়ে দলীয় মহলে নানা আলোচনা চলছে।

এদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে বেশ সমালোচনায় রয়েছে দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিমঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট এম.লোকমান শাহ্ । দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হতে চান তিনি।

সাধারণ সম্পাদক পদে ইচ্ছুক এম.লোকমান শাহ

বলেন,দক্ষিণ জেলা বিএনপির যোগ্য নেতৃত্ব এখন সময়ের দাবি। নিজেকে সৎ, যোগ্য ও দায়িত্বশীল দাবি করে বলেন,আমি ছাত্রজীবন থেকে সততার সঙ্গে রাজনীতি করে যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছি। টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি,মাদক এবং ক্যাসিনোর সঙ্গে কখনও নিজেকে জড়াইনি।
নিজের কাছে আপনি যোগ্য প্রার্থী কিনা; এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,তৎকালীন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের আমলে রাজনৈতিক দৃশ্যপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। আন্দোলন সংগ্রামকে কেন্দ্র করে কারাভোগ করতে হয় বিএনপি’র অনেক নেতা কর্মীকে। সে সময়ে দুইবার কারাগারে বন্দী ছিলাম আমিও। দেশের বর্তমান বিএনপি’র রাজনৈতিক ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। দলের হাইকমান্ডের নেতৃবৃন্দ ক্লুিন ইমেজের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খুঁজছেন;
আমি মনে করি প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমি যোগ্য। দলের দুঃসময়ে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে ভূমিকা রেখেছি। এখনও দলকে সু-সংগঠিত করতে ও একজন আইনজীবী হিসেবে দলের নেতাকর্মীদের পাশে থেকে দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। আমি কারাভোগ করেছি। সে হিসেবে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হতেই পারি।

সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হলে আপনার পরিকল্পনা কী; জানতে চাইতে তিনি বলেন, নন্দিত জননেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা মোতাবেক জেলা বিএনপিকে ঢেলে সাজাতে চাই।
কমিটিতে রাজপথের কর্মীদের প্রাধান্য দেয়া হবে।

তিনি আরো বলেন,থানা,উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায় থেকে সম্মেলনের মাধ্যমে দলকে গঠন করতে চাই। নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত বিএনপি পরিবারের সন্তান এমন ব্যক্তি হতে হবে।

ছাত্রজীবণ থেকেই রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন লোকমান শাহ;আনোয়ারা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক,দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিমঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ১৮ মার্চ চট্টগ্রামের দলের কর্মসূচি চলাকালীন পুলিশ বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হয়ে নির্যাতনের শিকার হন তিনি। পরবর্তীতে আবারো ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে গ্রেফতার হন এবং দীর্ঘ ৩৮ দিন কারাবন্দী থাকার পর কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ থেকে মুক্তি পান তিনি।

দলের তৃণমূল কর্মীরা চান, নতুন নেতৃত্বে আসুক এমন কেউ যিনি সত্যিকারের দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাসিন্দা এবং যারা বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ছিলেন। দলের কর্মীদের মতে, অতীতে যারা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তাদেরই নেতৃত্বে আসা উচিত। তারা মনে করেন, বিতর্কিত বা হাইব্রিড নেতাদের দিয়ে কমিটি গঠন করলে তা তৃণমূলে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না এবং দলের মূল উদ্দেশ্য পূরণ হবে না।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সর্বশেষ সম্মেলন হয় ২০০৯ সালে, যেখানে জাফরুল ইসলাম চৌধুরীকে সভাপতি এবং শেখ মো. মহিউদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল। এরপর ২০১১ সালে পুনর্গঠন করা হয় এবং জাফরুল ইসলাম চৌধুরীকে সভাপতি এবং গাজী শাহজাহান জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। এই কমিটি দীর্ঘ আট বছর পাঁচ মাস দায়িত্ব পালন করার পর ২০১৯ সালের অক্টোবরে বিলুপ্ত করা হয়।

এরপর, ২০২৩ সালের ৭ মে বিলুপ্ত কমিটির ৪ নং সদস্য এনামুল হক এনামকে ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়। তবে এস আলম গ্রুপের গাড়ি সরিয়ে নেয়ার অভিযোগে এনাম তার প্রাথমিক সদস্য পদ হারান, যার ফলে সম্ভাব্য কমিটিতে তার জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনাও শেষ হয়ে যায়।

বর্তমানে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নতুন নেতৃত্ব কেমন হবে, তা নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহল ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। দলের হাই কমান্ড কাদের উপর আস্থা রাখবে এবং নতুন নেতৃত্ব কীভাবে দলের সংকট মোকাবেলা করবে, তা আগামী দিনের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। তৃণমূলের প্রত্যাশা, নতুন নেতৃত্ব দলের জন্য সঠিক পথ নির্দেশ করবে এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামের রাজনীতিতে বিএনপিকে আরও শক্তিশালী করবে।

চট্টগ্রাম-১০ আসনে হেলালীকে বিজয়ী করে ‘জুলাই বিপ্লব’ সফল করার আহ্বান – মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ণ
   
চট্টগ্রাম-১০ আসনে হেলালীকে বিজয়ী করে ‘জুলাই বিপ্লব’ সফল করার আহ্বান – মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম

টিভি২৪ বাংলা: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরীর ভারপ্রাপ্ত আমীর পরিবেশবিদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, “চট্টগ্রাম-১০ আসনে অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালীকে বিজয়ী করার মাধ্যমে ‘জুলাই বিপ্লব’ সফল করতে হবে।”

১৪ জুন চট্টগ্রামের ২৫ নম্বর রামপুর ওয়ার্ড জামায়াত আয়োজিত নির্বাচনী কমিটির এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। সভাটি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি করে।

তিনি বলেন, “জামায়াত ইসলামি একটি আদর্শিক দল। জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা নিয়েই আমরা রাজনৈতিক মাঠে সক্রিয় আছি। অধ্যক্ষ হেলালী একজন জননন্দিত নেতা। তাঁর বিজয়ের মধ্য দিয়েই আমাদের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের সূচনা হবে।”

সভায় সভাপতিত্ব করেন ২৫ নম্বর রামপুর ওয়ার্ড জামায়াতের আমীর ড. শাহাদাত হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হালিশহর থানা জামায়াতের আমীর ফখরে জাহান সিরাজী, পাহাড়তলী থানা আমীর নুরুল আলম এবং শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি জনাব মকবুল আহমদ।

সভায় বক্তারা বলেন, দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জামায়াতের অবস্থান এখন আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একদিকে দুর্নীতি, অন্যদিকে মূল্যবৃদ্ধি ও নাগরিক দুর্ভোগ—সবকিছু মিলিয়ে জনগণ একটি বাস্তব পরিবর্তনের অপেক্ষায় আছে। এই পরিস্থিতিতে অধ্যক্ষ হেলালীর মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন।

সমাপনী বক্তব্যে চট্টগ্রাম-১০ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী বলেন, “জনগণের পাশে থেকে তাদের অধিকার আদায়ে কাজ করতে চাই। জনগণের রায় যদি পাই, তাহলে সংসদে তাদের কণ্ঠস্বর হব। সকলের সহযোগিতা চাই, যেন আমরা একটি কল্যাণমুখী রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করতে পারি।”

বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করুন শাহজাহান চৌধুরী

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫, ৮:৫১ পূর্বাহ্ণ
   
বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করুন শাহজাহান চৌধুরী

নিউজ ডেস্ক: বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে করতে হবে, চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের সভায় শাহজাহান চৌধুরী।

অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষ থেকে এবং বিচার ও সংস্কার নিশ্চিত করে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, সংসদীয় দলের সাবেক হুইপ, চট্টগ্রাম-১৫ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী।

রবিবার (১৫ জুন) সকাল ১১টায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর দেওয়ানবাজারস্থ বিআইএ কার্যালয়ে এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী ভারপ্রাপ্ত আমির পরিবেশবিদ মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি ও চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম মহানগরী এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ উল্লাহ ও ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম-১০ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি এস এম লুৎফর রহমান, কর্মপরিষদ সদস্য হামেদ হাসান ইলাহী ও হালিশহর থানা আমির ফখরে জাহান সিরাজী সবুজ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বিগত ৬ জুন জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তার এই ঘোষণার পর লন্ডন সফরকালে একটি রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ প্রেস ব্রিফিং এবং বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ বিবৃতি প্রদান করা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয় ঘটেছে বলে আমরা মনে করি। এর মাধ্যমে তিনি একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তার নিরপেক্ষতা ক্ষুণœ করেছে। আমরা মনে করি, প্রধান উপদেষ্টা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করে এ ব্যাপারে তার অভিমত প্রকাশ করবেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনে করে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সাথে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল সক্রিয়ভাবে বিদ্যমান, সেখানে শুধু কোনো একটি দলের সাথে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সঠিক বলে বিবেচিত হতে পারে না।

বৈষম্যহীন সমাজ করতে জামায়াতের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ৮:০৭ অপরাহ্ণ
   
বৈষম্যহীন সমাজ করতে জামায়াতের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে

টিভি২৪ বাংলা: জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধাদের স্বপ্ন ন্যায় ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য জামায়াত মনোনীত প্রার্থীদের আগামী নির্বাচনে বিজয়ী করতে হবে চট্টগ্রাম মহানগরীর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর নজরুল ইসলাম।

শুক্রবার  (১৩ জুন) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ১১ নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডের নির্বাচন বিভাগীয় দায়িত্বশীল সমাবেশ ওয়ার্ডের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১১ নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডের আমীর আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে উক্ত নির্বাচন বিভাগীয় দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য ও নগর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, ❝জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ ও গাজী হয়েছেন তাদের সব সময় স্মরণে রাখতে হবে। তাদের স্বপ্ন ন্যায় ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় জামায়াত মনোনীত প্রার্থীদের আগামী নির্বাচনে বিজয়ী করতে হবে।❞

উক্ত দায়িত্বশীল সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নগর জামায়াতের সাংগঠনিক সেক্রেটারী ও চট্টগ্রাম-১০ আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী জনাব অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী, মহানগরী জামায়াতের শূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য, হালিশহর থানা জামায়াতের আমীর জনাব ফখরে জাহান সিরাজী। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান হেলালী বলেন, ❝সংগঠন সম্প্রসারণ ও নির্বাচনের কাজগুলোকে সামঞ্জস্য করে নির্বাচনের কাজগুলোকে দ্রুত এগিয়ে নিতে হবে। আগামী নির্বাচন দেশ ও জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচনে বিজয়ী হতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে একযোগে কাজ করতে হবে।